May by Known

এক মাতাল মদ খেয়ে পুরো বেহুঁশ হয়ে রাস্তায় পড়ে গেল। পাশ দিয়ে এক ভালো লোক যাচ্ছিল।
সে তার কাছে এসে বললো-
লোক : একটু-আধটু পান কর ঠিক আছে। কিন্তু পুরো বোতলটা দেখছি খালি করে ফেলেছ। এটা তো ঠিক নয়।
মাতাল : স্যার, আমি খুব অসহায়, আমার এছাড়া কোন রাস্তাও ছিলো না।
লোক : সে আবার কী? এমন কি হলো যে, তোমাকে পুরো বোতলটাই শেষ করে ফেলতে হবে?
মাতাল : স্যার, আসলে বোতলের ঢাকনাটাই যে হারিয়ে ফেলেছিলাম। কোথাও খুঁজে পেলাম না।

ইন্টারভিউ বোর্ড-
চাকুরী দাতা :- আচ্ছা- আপনি একটা ডাহা মিথ্যা কথা বলুন তো??
চাকুরী প্রার্থী :- এখানে আসার সময় দেখলাম, বটগাছের নীচে তিনটা মহিলা চুপচাপ বসে আছে!!

এ কারণেই NASA আর চাঁদে যাচ্ছে না।
#funpost

*নট পেঙ্গুইন, ইট ইজ বেঙ্গুইন*

মফিজ: এই টিভির দাম কতো ?

দোকানদার : সরি আমারা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না

মফিজ একমাস পর Clean সেভ আর হেয়ার Style করে এলো

মফিজ: এই টিভির দাম কতো?

দোকানদার : সরি আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না ।

মফিজ আরও একমাস পরে এসে বলল '' What is the cost of this t'v

দোকানদার : সরি আমরা মূর্খদের কাছে কিছু বিক্রি করি না ।

মফিজ: তুমি কেমনে জানো আমি মূখ্য ?

দোকানদার : কারন এটা T'V না ,এটা মাইক্রওয়েব

©

খাটটা যখন বৌয়ের বাপের বাড়ি থেকে দেয়া হয়...🥴🥱

ঝন্টু : দোস্ত, দুইটা খারাপ খবর আছে?
শান্টু : দুইটাই এক লগে কয়া ফালা তাইলে।
ঝন্টু : তোর গার্লফ্রেন্ড তোরে আর আমারে দুজনরেই ধোঁকা দিতাছে!

কীরে পল্টু মুখ গোমরা করে রেখেছিস কেন?
কী আর করমু ক? নিজের বাড়ির লোকই যখন মাথা খারাপ কইরা রাখে?
ঘটনা কি খুইলা ক?
বাড়ির বাইরে সময় কাটালে বলে বাউণ্ডুলে-আওয়ারা, আর বাড়িতে থাকলে বলে ঘরকুনো, অকর্মার ধারী...

ছেলে : মা মা, আজকে কি ঈদ?
মা : না তো, কেন কি হইছে?
ছেলে : না মানে, ভাইয়াকে দেখলাম পাশের বাড়ির আপুর সাথে কোলাকুলি করছে।
মা : কি বললি!

মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে–
মা : কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলে : বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যথা পেয়েছে।
মা : তো এতে কাঁদার কী আছে? বাবা বড় মানুষ না, এতটুকু ব্যথায় তার কিছু হয়?
ছেলে : আমি তো প্রথমে হেসেছিলাম, সে জন্যই তো বাবা আমাকে............

বিয়ের কয়েক বছর পর শ্বশুর বল্টুকে ধরলো. . .
শ্বশুর : এ কি জামাই, বিয়ের ৬ বছরে আমার মেয়ের ৬টি বাচ্চা হয়ে গেল?
বল্টু : আব্বা, আমি তো আপনাকে কথা দিয়েছিলাম।
শ্বশুর : কী কথা দিয়েছিলে?
বল্টু : আমি যত গরিবই হই না কেন, আপনার মেয়ের পেট কখনো খালি রাখবো না!

ছেলে : আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবা : কেন খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
ছেলে : তা নয়, স্কুলের টিচাররা কিছুই জানে না। সবসময় শুধু ছাত্রদেরই পড়া জিজ্ঞেস করে।

বল্টুঃ দাদু ঘুম আসছে না। একটু টিভি দেখবো?
দাদুঃ টিভি থাক দাদুভাই। তুমি আমার সাথে গল্প কর।
বল্টুঃ না, টিভি দেখবো।
দাদুঃ (একটু রাগান্বিত স্বরে) টিভি পরে দেখো।আমার সাথে কথা বলতে ইচ্ছা নেই তোমার?
বল্টুঃ ওকে। আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কী সারা জীবন সাতজনেরই থেকে যাবে?
দাদুঃ মানে?
বল্টুঃ এইযে, তুমি, দাদি, বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।
দাদুঃ এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।
বল্টুঃ কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটাকে মেরে ফেলবে তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদুঃ তুমি বিয়ে করে নতুন বউ আনবে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।
বল্টুঃ কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদুঃ তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন-নয়জন হয়ে যাবো।
বল্টুঃ কিন্তু তুমি আর দাদি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।
দাদুঃ হারামজাদা! তুই যা গিয়ে টিভিই দেখ।

গুলজারদের বাসায় রাতে পার্টি। কারণ গুলজারের বাবার প্রমোশন হয়েছে।
পোলাও, কোর্মা, রোস্ট, রেজালা, জর্দা, ফিরনিসহ এমন কোন আইটেম নেই- যা রান্না হয়নি।
কিন্তু ৯টা বেজে গেলেও গুলজারের বাবার কলিগদের আসার খবর নেই।
অনেকক্ষণ অপেক্ষা করে এবার রাগতঃস্বরে গুলজারের বাবা গুলজারের মাকে বলছে-
বাবা : ওফফ, এই হাদারামদের কমনসেন্সের এতো অভাব! এখনো আসতেছে না।
সাড়ে ৯টায় গুলজারদের দরজায় কলিং বেল বাজলো। গুলজার দরজা খুলে দেখে তার বাবার কলিগরা এসেছেন।
তাই গুলজার খুশিতে লাফিয়ে উঠে চিৎকার করে বললো-
গুলজার : বাবা, তোমার হাদারামরা এসে গেছে।

ম্যানেজার : তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?
কেরানি : জ্বি স্যার।
ম্যানেজার : আগে একটা হারিয়েছিলে। তাই এবার তালার সঙ্গে দুটো চাবিই তোমাকে দিয়েছিলাম।
কেরানি : দুটো-ই হারাইনি স্যার! একটা হারিয়েছি।
ম্যানেজার : তাহলে অন্যটা কোথায়?
কেরানি : হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে আগে থেকেই সাবধান ছিলাম। তাই ওটা আলমারির মধ্যেই সংরক্ষণ করে রেখেছিলাম।

বাজারে ডিম কিনতে গেলেন ছয় ফুটের বেশি লম্বা লোক।
বাজারের এক কোনায় ঝুড়ি নিয়ে বসেছেন ডিমওয়ালা।
ভদ্রলোক ডিমওয়ালার সামনে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ডিমের হালি কত টাকা?
ডিমওয়ালা: জ্বি, হালি ৩০ টাকা।
ভদ্রলোক : বলো কী! এত ছোটছোট ডিম ৩০ টাকা! একটু বেশি হয়ে যাচ্ছেনা?
ডিমওয়ালা এবার ভাল করে ভদ্রলোকের চেহারা দিকে তাকালেন।
এরপর বললেন:স্যার, অত উঁচু থেকে দেখলে তো ছোটই মনে হইব। একটু বইসা দেখেন।

এক মার্কিন নাগরিক হোয়াইট হাইসে ফোন করেছে।
অপারেটর : ইয়েস, হোয়াইট হাউস থেকে বলছি। বলুন কি বলতে চান, প্লিজ...
নাগরিক : আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
অপারেটর : তুমি কি একটা উজবুক নাকি?
নাগরিক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এমন হওয়া কি বাধ্যতামূলক?

একটি ভাঙাচোড়া গাড়ির নিলাম হচ্ছে. . .
১০ লাখ!
২০ লাখ!
৩০ লাখ!
এক লোক গাড়ির অবস্থা দেখে আয়োজককে বলল. . .
লোক : ভাই এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?
আয়োজক : এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। এ পর্যন্ত গাড়িটা প্রায় পঞ্চাশ বার অ্যাক্সিডেন্ট করেছে।
লোক : তাতে দাম বাড়ার কী আছে?
আয়োজক : আসল কথা হচ্ছে- প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে। স্বামী কোনোদিন মরে নাই।

১৯৭২ সালের ঘটনা। সদ্য স্বাধীন দেশ, পাকমোটর নামের জায়গাটা বাংলামোটর নাম হয়েছে। পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার নাম হয়েছে বাংলাদেশ অবজারভার। এমন আরও অনেক পরিবর্তন এসেছে। আসাটাই স্বাভাবিক।কিন্তু অনেক দিনের অভ্যাস আর এক রাজাকার পরিবর্তিত নাম বলতে চাইলনা।
তিনি রিকশাওয়ালাকে ডেকে বললেন, এই রিকশা, পাকমোটর যাবা?
রিকশাওয়ালা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি খেপে গেলেন। লোকটির ঠিক পেট বরাবর কষে একটা লাথি দিয়ে রিকসাওয়ালা বললেন, এখনও পাকমোটর কস, এত্ত সাহস তর! তুইতো দেহি রাজাকার! পাক নামের যা পাবি সব বাদ দিয়া বাংলা লাগাবি প্রচণ্ড ব্যথায় অস্থির হয়ে লোকটি গেলেন ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারকে জানালেন- ডাক্তার সাহেব, কিছু একটা করেন, আমার বাংলাস্থলীতে প্রচণ্ড ব্যথা!

লালু বিদেশ থেকে ফেরত এসেছে. . .
চাচা : লালু, বিদেশে অনেক দিন থাকলা। ইংরেজি তো জানো মনে হয়?
লালু : তা তো অবশ্যই!
চাচা : তাহলে বল তো, আমি তোমাকে চিনি ইংরেজি কী?
লালু : এটা তো সহজ, আই সুগার ইউ!
চাচা : বাহ্ ভালো! এবার বল তো, ভালোবাসা ইংরেজি কী?
লালু : ভাব নিয়ে! গুড হাউজ!

ফুটপাতে এক বেকারকে শুয়ে থাকতে দেখে এক লোক বলল-

লোক: ওই ব্যাটা, আরামে ঘুমায় আছোস, কাম করতে পারোছ না?
বেকার: কাম কইরা কী করমু?
লোক: কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি।
বেকার: টাকা কামাইয়া কী করমু?
লোক: টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইবো।
বেকার: বাড়ি-গাড়ি দিয়া কী করমু?
লোক: আরামে ঘুমাইতে পারবি।
বেকার: তো আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম?
😂😂😂🤣🤣

শিক্ষক: কী নাম তোমার?
ছাত্র: এমপি।
শিক্ষক: মানে কী?
ছাত্র: মদন পাল।
শিক্ষক: তোমার বাবার নাম কী?
ছাত্র: এমপি- মানে মোহন পাল।
শিক্ষক: শিক্ষাগত যোগ্যতা?
ছাত্র: এমপি।
শিক্ষক: এর মানে আবার কী?
ছাত্র: মেট্রিক পাস।
শিক্ষক: কী কারণে চাকরি দরকার?
ছাত্র: এমপি- মানি প্রবেলেম।
শিক্ষক: আপনি এখন আসুন।
ছাত্র: আমার রেজাল্টটা স্যার?
শিক্ষক: এমপি।
ছাত্র: মানে?
শিক্ষক: মেন্টালি পাংচার!

অনেক দিন পর দুই বন্ধুর দেখা হলো।
১ম বন্ধু: কিরে, তোর ব্যবসা-বাণিজ্য কেমন চলছে?
২য় বন্ধু: ভালোই, নিচ থেকে ওপরে উঠছি।
১ম বন্ধু: মানে?
২য় বন্ধু: আগে করতাম জুতার ব্যবসা, এখন করি ক্যাপের ব্যবসা।
😆😁

মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা-
মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে, তুমি সিগারেট টানো?
খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন।

পল্টুর মামা আমেরিকা যাওয়ার সময় পল্টুকে জিজ্ঞাসা করলো. . .
মামা : ভাগ্নে, আমেরিকা থেকে তোর জন্য কী আনবো?
পল্টু : একমুঠো মাটি।
মামা : কী? সবাই মামার কাছে মোবাইল, ঘড়ি, ল্যাপটপ চায়। আর তুই চাস মাটি?
পল্টু : হুম, আমার জন্য মাটিই আনবে। আমি অন্য কিছু চাই না।
মামা : কেন?
পল্টু : কারণ তোমার দেওয়া একমুঠো মাটিতে পা রেখে বলবো, আমিও একদিন আমেরিকার মাটিতে পা রেখেছিলাম।

দুই ফকিরের কথোপকথন. . .
১ম ফকির : আইজকা মতিঝিলে একখান একশ টাকার নোট কুড়ায়ে পাইছিলাম!
২য় ফকির : কস কি? তোর তো দেখি বিরাট ভাইগ্য!
১ম ফকির : আরে না, নোট খান জাল আছিলো। তাই ফালাইয়া দিছি!
২য় ফকির : জাল আছিলো ক্যামনে বুঝলি?
১ম ফকির : তুই কোনোদিন একশ টাকার নোটে একের পর তিনটা শূন্য দেখছোস?

কোম্পানির ডিরেক্টর দুই সপ্তাহ আগে নিয়োগকৃত কর্মচারীকে ডেকে রাগতস্বরে বলছে-
ডিরেক্টর : এইসব কী? তুমি ভাইভাতে বলেছিলে, তোমার পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা আছে।
আজ ভেরিফিকেশন করে দেখলাম এটা তোমার প্রথম চাকরি। কর্মচারী : জি স্যার। আপনার চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে লেখা ছিলো- প্রার্থীকে অবশ্যই ভালো কল্পনাশক্তির অধিকারী হতে হবে।

একদল ডাকাত ব্যাংক ডাকাতি করা শেষে তারা দেখলো তাদের একজনের কালো মুখোশ খুলে গিয়েছে।তাদের ধারণা হলো তাদেরকে লোকে চিনে ফেলেছে। এই ডাকাতির সময় সেখানে ছিল পল্টু আর বল্টু।
ডাকাতদের একজন খপ করে একজন ধরে বলল. . .
ডাকাত : এই, তুই আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
লোকটি : হা, আমি তোমাদের ডাকাতি করতে দেখছি।
এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল তাকে গুলি করে।
ডাকাতদের আরেকজন ধরলো ব্যাংকের গার্ডকে. . .
ডাকাত : এই, তুই কী আমাদের ডাকাতি করতে দেখছিস?
গার্ড : দেখবো না মানে! আমার বন্দুক কেড়ে নিয়ে তোমরাই আমাকে আহত করে এই ডাকাতি করছো।
এ কথা শুনে ডাকাতদল দিল গার্ডকেও গুলি করে।
এবার বল্টুকে ধরলো ডাকাত
ডাকাত : এই, তুই কিছু দেখছোস?
বল্টু : (কিছুক্ষণ চিন্তা করে) না ভাই, আমি কিছু দেখি নাই। তবে...
ডাকাত : তবে কী?
বল্টু : আমার বউ দেখেছে!

১ম ব্যক্তি : ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি : কেন! কোথাও যায়নি তো!
১ম ব্যক্তি : কেন মজা করছেন ভাই?
২য় ব্যক্তি : মজা কেন করবো? বিশ বছর ধরে দেখছি, রাস্তাটা এখানেই আছে।

কোনো এক সেনাবাহিনীর এক ব্রিগেডিয়ার ম্যানহোলে পড়ে গেলেন। কিন্তু সাত দিনেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হচ্ছিল না।পরে এক সাংবাদিক তাকে টেনে তুললো।
সাংবাদিক: আপনি সাত দিন যাবত কুয়োয় পড়ে ছিলেন! কেউ টেনে তুললো না! কেন?
ব্রিগেডিয়ার: আমার ব্রিগেডের অধীনস্থ অফিসার ও সৈনিকরা অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু দড়ি দিয়ে টেনে যখন আমাকে প্রায় তুলে ফেলে, তখনই ওদের চোখ পড়ে যায় আমার ব্যাজের ওপর, সাথে সাথে ওরা দড়ি ছেড়ে দিয়ে আমাকে স্যালুট দেয়, আমি আবার কুয়োর মধ্যে পড়ে যাই।
সাংবাদিক: তারপর?
ব্রিগেডিয়ার: এভাবে দিন চারেক চললো। আমাকে কেউ তুলতে পারে না। পাড়ে উঠতেই স্যালুট এবং দড়ি ছেড়ে দেওয়া, তারপর ঝপাৎ! ঘটনা জানার পর আমাকে উদ্ধারে স্বয়ং তিন বাহিনীর প্রধানরা চলে আসলেন। তারা পরিস্থিতি দেখে ব্যাপক আলোড়িত হলেন এবং সবাইকে সরিয়ে দিয়ে তিন স্যার মিলে দড়ি টেনে আমাকে তোলা শুরু করলেন। আমি প্রায়ই উঠে গিয়েছিলাম... সাংবাদিক: ফের উঠেই গিয়েছিলেন! এর মানে কি? এবার কী হলো?
ব্রিগেডিয়ার: আমি যখন কুয়োর পাড়ে উঠে গেছি প্রায়, তখন দেখলাম তিন বাহিনীর সর্বোচ্চ তিন বস একসঙ্গে আমার সামনে দাঁড়িয়ে। বোঝেন অবস্থা! জীবনে এমন ঘটনা কমই ঘটেছে। এবার আমিই দড়ি ছেড়ে দিয়ে স্যালুট দিলাম। ব্যস, ফের ঝপাৎ... শেষে খবর দেওয়া হলো আপনাকে। সাংবাদিক তো আর আর্মিকে স্যালুট দেয় না। আর আর্মিও সাংবাদিককে দেয় না... তাই...

কর্মচারী : স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস : কেন? আবার কী?
কর্মচারী : স্যার, আমার দাদা…
বস : আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী : স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে

ট্রেনে এক টি টি এক সাধু কে বলল.....
টি টি : কোথায় যাবেন?
সাধু : যেখানে রাম জন্মেছিল :
টি টি : টিকিট আছে?
সাধু : না।
টি টি : তাহলে চলুন ..
সাধু : কোথায়?
টি টি : যেখানে কৃষ্ণ জন্মেছিল

ছেলে হোস্টেল থেকে বাবাকে চিঠি লিখলো
*বাবা, টাকা নাই, টাকা চাই
ইতি,
তোমার আব্দুল হাই । *
বাবা উত্তর দিলেন,
*বৎস, টাকার বড় চাপ করে দিস মাপ
ইতি
তোর বাপ । *

বাবা : কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
ছেলে : আর বলো না বাবা, ১ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা লিখতে পারিনি। ২ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা মনেই পড়ছিল না।
৪ নম্বর প্রশ্নটা যে কোথা থেকে দিলো, বুঝতেই পারলাম না। ৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তরটা ভুলে লেখা হয়নি।
বাবা : আর ৬ নম্বর?
ছেলে : ওটা যে প্রশ্নপত্রের উল্টো পাশে ছিল, আমি খেয়ালই করিনি!
বাবা : আর ৩ নম্বর?
ছেলে : বিশ্বাস করো বাবা, শুধু এই একটা প্রশ্নের উত্তরই ভুল লিখেছি।
বাবা : এবার তাহলে বাসা থেকেই বের হয়ে যা।

বাপ মিলন আর ছেলে ঝিলনের সম্পর্ক বন্ধুর মতো। একদিন বাপ গাড়ি চালাচ্ছে আর ছেলে পাশের সিটে বসে আছে।
ঝিলন: ফ্রেন্ড, একটা বিষয় তোমাকে জানাতে চাচ্ছি; তবে বিষয়টা তোমাকে আহত করবে মনে হচ্ছে...
মিলন: আমিও একেটা বিষয়ে তোমার কাছে দোষ স্বীকার করতে চাচ্ছি, দোস্ত। বিষয়টা না বলে স্বস্তি পাচ্ছি না...
ঝিলন: তো আমিই আগে বলি। আমার না ফেসবুকে আমার চেয়ে বেশি বয়সের একটা মেয়ের সঙ্গে প্রেম হয়েছে...
মিলন: ওটা আমারই ফেক আইডি! পারলে ক্ষমা করিস, দোস্ত!

শীর্ষ এক ব্যবসায়ীর সাক্ষাত্কার
সাংবাদিক : রোজার মাসে সব পণ্যের দাম বাড়ান কেন?
ব্যবসায়ী : আরে ভাই, বোঝেন না কেন? দাম বাড়লে মানুষ কেনাকাটা কম করবে। এতে সংযমটা পরিপূর্ণ হবে।

আজ দুপুরে মার্কেটের একটা টয়লেটে ঢুকলাম।

পাশাপাশি দুইটা টয়লেট একটা
মেয়েদের আরেকটা ছেলেদের!🚽

আমি ছেলেদের টয়লেটে ঢুকে
শান্তিতে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিচ্ছি! 😇

হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে এক
মেয়ের শব্দ আসলো, ভাই কেমন আছেন,?🙄

আমিতো পূরাই অভাক,🤔 "হাঁ আমি ভালো
আছি, "😬

আবার শব্দ আসলো,, " কি করছেন ভাই,?🙄

আমি চিন্তিত হয়ে উত্তর দিলাম "এইতো আপু কমোডে বসে আছি,, " (মনে মনে টয়লেটে কি কেউ বিরিয়ানি খেতে ঢুকে)😬

পাশের টয়লেট থেকে আবার বললো,, " আমি কি আসতে পারি,,?,🙄

আমি তো পুরাই মগা 😳

ঘাবড়ে গিয়ে বললাম 😳

" না না না,,,,! (আস্তাগফিরুল্লাহ) 😑

প্লিজ আমি ব্যাস্ত আছি "মান সম্মাম মাইরেন নাহ আপু!

আবার কন্ঠ শুনা গেলো, " আচ্ছা ভাই
আপনি আমাকে ৫ মিনিট পরে ফোন দেন,
কোন হারামজাদা জানি আমার সব
কথার উত্তর দিয়ে আমার লগে
ফাইজলামি করতাছে,,,?😡

আমি তো এই কথা শুনে
কোন রকম কাজটা শেষ কইরাই দৌড়। 🏃‍♂️
একটু লেইট হইলে কপালে খারাপি
ছিলো,পরে বাহির হয়ে মনে মনে কইলাম
এখনকার মেয়ে গুলোও জানি কেমন।
আচ্ছা টয়লেটে ঢুকে ফোনে কথা বলার দরকারটা কি,?

মাইয়াগুলার জালায় টয়লেটে গিয়েও
শান্তি নাই 😐😐😐😐

মন্টুর মা স্বপ্নে দেখলো তার মৃত্যু হয়েছে এবং স্বর্গবাস হয়েছে তার।
একদিন স্বর্গের বাগানে ঘুরতে ঘুরতে এক দেয়ালের সামনে এসে তাজ্জব হয়ে গেল। দেওয়াল জুড়ে অনেক অনেক ঘড়ি, বিভিন্ন সাইজের তবে কোনো ঘড়িই খুব একটা ঘুরছে না। স্বর্গের এক প্রহরীকে ডেকে জিজ্ঞেস করলো এর কারণ।
প্রহরী: এসব হচ্ছে মিথ্যা মাপার ঘড়ি। দুনিয়ার সব মানুষের নামের একটি করে ঘড়ি আছে বেহেস্ত আর দোজখ দুইখানেই। আমরা এখানে বেহেস্তবাসীদের মাঝে যারা সবচেয়ে কম মিথ্যুক তাদের ঘড়ি ডিসপ্লে করেছি। তাই দেখতে পাবেন অনেক ঘড়ির কাঁটা হিলছেই না। তেমনি নরকে গেলে দেখবেন এমন একটি দেয়াল আছে সেখানে দুনিয়ার সেরা মিথ্যুকদের ঘড়ি আছে।
মন্টুর মা: এইখানকার বাকি ঘড়িগুলো কোথায়?
প্রহরী: গুণমান অনুযায়ী এই কমপ্লেক্সের বিভিন্ন অফিসে, ওয়ার্কস্টেশনে রাখা আছে সেগুলো।
মন্টুর মা: তাইলে বাপু, আমার মন্টুর বাপের ঘড়িটা কই- একটু দেখাইবা আমারে?
প্রহরী: সেটাতো আমাদের অফিসে রাখা আছে, কেরানীর টেবিলে।
মন্টুর মা: সেখানে কেন?
প্রহরী: ওটাকে টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করছে বেচারা। ঘড়িটা এত জোরে ঘোরে যে বাতাস মন্দ বের হয় না...
জবাব শুনে মন্টুর মা কিছুটা দুঃখিত আর বিব্রত হলেও এটা মনে করে খুশি হলো, যাক বাবা। এতদিনে ওর আসল আমলনামাটা জানা গেল!
মন্টুর মা: আর আমার নামের ঘড়িটা!
প্রহরী: ও...ও...ও! সেটার কথা বলছেন! সেটাতো আমাদের জেনারেটর রুমে রাখা হয়েছে। জেনারেটর রুম থেকে আমাদের সবগুলো রুমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়, লাইট জ্বলে, ফ্যান ঘোরে...
মন্টুর মা: কেন কেন! আমার ঘড়ি জেনারেটর রুমে কেন?
প্রহরী: কারণ, ওটা দিয়ে জেনারেটরটা ঘোড়ানো হয়... আর এর ফজিলতেই আপনাকে স্বর্গে স্থান দেওয়া হয়েছে, ম্যাম...

👉আমি :- দোকানদার কাকু please give me maggi noodles😊😊😊😊

দোকানদার:- বেশি ইংরেজি শিখছস 😡বাংলায় কইতে পারস না😡😡😡

আমি :- আচ্ছা,,,😞😞😞

next day,,

আমি :- দোকানদার কাকু আমাকে ১ কেজি সূর্যের আলো, ১ টা তারছবি,,আর ১০০ গ্রাম হারিয়ে গেছে দেও।। 😊😊😊😊

দোকানদার:- হারামজাদা ইয়ার্কি হচ্ছে আমার সাথে???😡😡😡😡

আমি :- আজব তো বাংলাই তো বললাম তাও বুঝলা না,,,, আমি বললাম সানলাইট,,হারপিক,,আর ভ্যানিশ দিতে 😜😜😜😜👈

😂😂😂😂😂😂

05-Jun-2023 তারিখের কুইজ
(অংশগ্রহণ করেছেন: 126+)
প্রশ্নঃ বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, প্লাস্টিক ও পলিথিন ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দশে রয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ দৈনিক প্রায় ১৩ কোটি বা ১২৯ মিলিয়ন মিনিপ্যাক বর্জ্য ব্যবহার করে। বাংলাদেশে ২০০২ সালে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫-এর পরিপ্রেক্ষিতে পলিথিনের তৈরি ব্যাগ ব্যবহার, উৎপাদন, বিপণন এবং পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়। যদি কোনো ব্যক্তি নিষিদ্ধ পলিথিনসামগ্রী উৎপাদন করে তাহলে তাকে কত বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার বিধান আছে?
(A) 10 বছর
(B) 1 বছর
(C) 6 মাস